তিস্তার পানিবণ্টনে ১৫ বছর মেয়াদি একটি অন্তবর্তীকালীন চুক্তি হচ্ছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের আসন্ন ঢাকা সফরের সময় অভিন্ন নদীর পানিবণ্টন চুক্তিটি সই হবে। আজ সোমবার বিকেলে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) বৈঠক শেষে পানিসম্পদ সচিব শেখ মো. ওয়াহিদ উজ জামান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন মেঘনায় জেআরসির দিনব্যাপী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তিতে কোন দেশের হিস্যা কত হবে, সেটা পাসিসম্পদ সচিব জানাতে রাজি হননি। তবে ভারতের পানিসম্পদ সচিব ধ্রুব বিজয় সিং সাংবাদিকদের জানান, দুই পক্ষই চুক্তির খুঁটিনাটি বিষয়ে তাদের মতভেদ দূর করে দুই দেশের জনগণের স্বার্থে চুক্তি সইয়ের ব্যাপারে একমত হয়েছেন। শিগগিরই উচ্চতর পর্যায় থেকে চুক্তিটি চূড়ান্তভাবে অনুমোদিত হবে।
জেআরসির বৈঠকে বাংলাদেশের ১১ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন পানিসম্পদ সচিব শেখ মো. ওয়াহিদ উজ জামান। আর ভারতের ছয় সদস্যের নেতৃত্ব দেন ধ্রুব বিজয় সিং।
ওয়াহিদ উজ জামান জানান, তিস্তা ছাড়াও ফেনী নদীর পানিবণ্টনে একটি অন্তবর্তীকালীন চুক্তি সইয়ের ব্যাপারে দুই পক্ষ একমত হয়েছে।
জেআরসির বৈঠকে বাংলাদেশের ১১ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন পানিসম্পদ সচিব শেখ মো. ওয়াহিদ উজ জামান। আর ভারতের ছয় সদস্যের নেতৃত্ব দেন ধ্রুব বিজয় সিং।
ওয়াহিদ উজ জামান জানান, তিস্তা ছাড়াও ফেনী নদীর পানিবণ্টনে একটি অন্তবর্তীকালীন চুক্তি সইয়ের ব্যাপারে দুই পক্ষ একমত হয়েছে।
0 comments:
Post a Comment