ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তার ওপর জোর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন আলোচকরা। তাঁরা খাদ্যের আপদকালীন মজুদের পরিমাণ ১৫ লাখ টন থেকে বাড়িয়ে ২২ লাখ টন করা দরকার বলে মত দিয়েছেন। খাদ্য মজুদ বাড়াতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক গুদাম তৈরির পরামর্শ দিয়েছেন।
গতকাল শেরেবাংলা নগরের পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (২০১১-১৫) দলিলের খসড়া নিয়ে জাতীয় সংলাপে অংশ নিয়ে বক্তারা খাদ্যের মজুদ বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দিয়ে আরো বলেন, 'উন্নত কৃষিবীজ উদ্ভাবন, কৃষি বিপণন, শস্যবীমা, সমন্বিত বালাই দমন ব্যবস্থাপনাকে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় গুরুত্বসহকারে তুলে ধরতে হবে।'
সভায় খাতভিত্তিক লক্ষ্যমাত্রা ধরে তা বাস্তবায়ন কর্মসূচি গ্রহণের ওপর আলোচকরা গুরুত্ব দেন। তাঁরা লবণাক্ততা, খরা, বন্যা ও শীত সহিষ্ণু বিভিন্ন ফসলের জাত উদ্ভাবনের জন্য প্রয়োজনীয় গবেষণা পরিচালনার দিকনির্দেশনা রাখার মত দেন।
সংলাপে সভাপতির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) এ কে খন্দকার বলেন, 'ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাকে আরো বাস্তবায়নমুখী করতে বিশেষজ্ঞপর্যায়ে এ জাতীয় সংলাপের আয়োজন করা হয়েছে। আগামী মার্চের মধ্যে পাঁচ বছরের এ পরিকল্পনার চূড়ান্ত দলিল প্রণয়ন করা সম্ভব হবে।'
জাতীয় সংলাপে আলোচকরা জলবায়ু পরিবর্তন ও পানি ব্যবস্থাপনার ওপরও গুরুত্ব দিয়েছেন। তাঁরা জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, ভূমির ব্যবহার, নদী খনন, জলাশয় সংরক্ষণ, মৎস্যজীবী নিবন্ধন, সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকা ও চরাঞ্চলের জমির যথাযথ উন্নয়ন ও ব্যবহার, উন্নত পশু-পাখির জাত উদ্ভাবনের বিষয়গুলো গুরুত্বসহকারে পরিকল্পনায় তুলে ধরার পক্ষে মত দিয়েছেন। জাতীয় সংলাপে কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, পানিসম্পদ মন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন, ভূমিমন্ত্রী রেজাউল করিম হীরা, প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সংলাপে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সচিব, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, অর্থনীতিবিদ, বিশেষজ্ঞ ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় খাতভিত্তিক লক্ষ্যমাত্রা ধরে তা বাস্তবায়ন কর্মসূচি গ্রহণের ওপর আলোচকরা গুরুত্ব দেন। তাঁরা লবণাক্ততা, খরা, বন্যা ও শীত সহিষ্ণু বিভিন্ন ফসলের জাত উদ্ভাবনের জন্য প্রয়োজনীয় গবেষণা পরিচালনার দিকনির্দেশনা রাখার মত দেন।
সংলাপে সভাপতির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) এ কে খন্দকার বলেন, 'ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাকে আরো বাস্তবায়নমুখী করতে বিশেষজ্ঞপর্যায়ে এ জাতীয় সংলাপের আয়োজন করা হয়েছে। আগামী মার্চের মধ্যে পাঁচ বছরের এ পরিকল্পনার চূড়ান্ত দলিল প্রণয়ন করা সম্ভব হবে।'
জাতীয় সংলাপে আলোচকরা জলবায়ু পরিবর্তন ও পানি ব্যবস্থাপনার ওপরও গুরুত্ব দিয়েছেন। তাঁরা জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, ভূমির ব্যবহার, নদী খনন, জলাশয় সংরক্ষণ, মৎস্যজীবী নিবন্ধন, সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকা ও চরাঞ্চলের জমির যথাযথ উন্নয়ন ও ব্যবহার, উন্নত পশু-পাখির জাত উদ্ভাবনের বিষয়গুলো গুরুত্বসহকারে পরিকল্পনায় তুলে ধরার পক্ষে মত দিয়েছেন। জাতীয় সংলাপে কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, পানিসম্পদ মন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন, ভূমিমন্ত্রী রেজাউল করিম হীরা, প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সংলাপে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সচিব, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, অর্থনীতিবিদ, বিশেষজ্ঞ ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
0 comments:
Post a Comment