এক ব্যক্তি রাস্তায় দাঁড়িয়ে গান গাইছিল, ‘রূপে আমার আগুন জ্বলে রে। তখন বাড়ির ছাদে দাঁড়িয়ে এক ব্যক্তি গাছে পানি দিচ্ছিলেন। তখন তিনি সেই গান শুনতে পেয়ে নিচে দাঁড়িয়ে থাকা লোকটার উপর এক বালতি পানি ঢেলে দিলেন। তখন নিচের লোকটা রেগে গিয়ে তাকে ধমকালেন, ‘এই মিঞা, আমার গায়ে পানি ঢাললেন কেন? তখন ছাদে দাঁড়িয়ে থাকা ব্যক্তি উত্তর দিলেন, ভাই আমার কাছে ফায়ার সার্ভিসের নাম্বার নাইতো তাই আপনার আগুন নিভাইয়া দিলাম।
সংগ্রহে : মেহনাজ বিনতে সিরাজ, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর থেকে।
একজন মানুষকে টেলিগ্রাম করা হলঃ বউ মারা গেছে, কবর দিব নাকি পুড়িয়ে ফেলব ?
সেই মানুষ সাথে সাথে উত্তর পাঠালঃ কোন রিস্ক নেবার দরকার নাই; প্রথমে পোড়ান, তারপর সেই ছাই কবর দিন।
সংগ্রহে : মুক্তা আক্তার, আলোনীয়া, ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর।
দৌড়ে ডাক্তারের কাছে এসে এক ভদ্র মহিলা জানালেন তার স্বামীর পেটে একটা ইঁদুর ঢুকে গেছে।
ভয় নেই, ডাক্তার অভয় দিলেন।
আপনার স্বামীর মুখের কাছে একটা শুঁটকি নাড়তে থাকুন, ইঁদুর বের হয়ে আসবে।
আমিও এসে যাচ্ছি কিছেক্ষণের মধ্যে।
বাড়ীতে গিয়ে ডাক্তার সাহেব দেখলেন ভদ্রমহিলা তার স্বামীর মুখের সামনে এক বাটি দুধ ধরে চুকচুক করছেন।
কি ব্যাপার ?
ডাক্তার বিরক্ত হয়ে বললেন, ইঁদুর কখনো দুধ খায় ? আপনাকে না শুঁটকি নাড়তে বলেছি।
তা বলেছেন। ভদ্রমহিলার উত্তর, কিন্তু ইঁদুরটা ধরার জন্য যে ওর পেটে আমি বেড়াল ঢুকিয়ে দিয়েছি। আগে তো ওটা বের করি।
সংগ্রহে : রাছেল আল ইমরান, চরপাতা, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর।
ডাক্তার : আপনাকে কতবার বলেছি চর্বিজাতীয় খাবার খাবেন না।
রোগী : খেতে চাই না, কিন্তু জিহ্বা যে মানে না।
ডাক্তার : এত বড় শরীর ছোট এক জিহ্বার সঙ্গে পারেন না, এ কেমন কথা?
রোগী : জিহ্বা তো আর একা নয় পেটও যে তাকে সাপোর্ট করে।
একদিন এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে।
ডাক্তার বললেন, কি রকম?
রোগী বলল, আমি অল্পতেই রেগে যাই। গালাগালি করি
ডাক্তার বলল, ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো।
রোগী বলল, হারামজাদা, কয়বার খুইল্লা কমু!!!
সংগ্রহে : ইসামাইল হোসেন, পূর্ব আলোনীয়া, ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর।
এক গরীব ব্যক্তির ঘরে চোর ঢুকে।
গরীব বেচারা চোরকে দেখে হাসতে শুরু করে।
চোর অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে- ‘আমাকে দেখে আপনি হাসছেন কেন?’
জবাবে লোকটি বললঃ হাসছি এই জন্য যে, আমার ঘরে দিনের আলোতেও কিছু পাওয়া যায় না। তো রাতের তুমি অন্ধকারে কি খুঁজে পাবে? তুমি একটা ধরা খেলে।
সংগ্রহে : মো: পিয়াস হোসেন, পূর্ব আলোনীয়া, ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর।
জনৈক এক ব্যক্তি রিকশাওয়ালাকে ডেকে,
ব্যক্তি: এই রিকশাওয়ালা যাবে?
রিকশাওয়ালা: হ্যা, যাব।
ব্যক্তি: ঠিক আছে, যাও।
সংগ্রহে : কামাল উদ্দিন রায়হান, তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসা, ঢাকা।
Related Articles
If you enjoyed this article just Click here Read Dhumketo ধূমকেতু, or subscribe to receive more great content just like it.
0 comments:
Post a Comment